অসুস্থ অবস্থায় ও বিশেষ সময়ে কীভাবে রোগীর যত্ন নিতে হবে সেটি জানা একজন ডায়াবেটিক রোগী ও তার পরিজনের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ।
খাদ্যে অসহনীয়তা
নির্দিষ্ট কিছু খাবারে হজমে সমস্যা হওয়া এবং সেগুলো খাওয়ার পর শরীরে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দেওয়ার ঘটনাকে খাদ্যে অসহনীয়তা বলা হয়।
ইনসুলিন দেওয়ার নিয়ম
সঠিক পদ্ধতি জানা না থাকার কারণে অনেকে শরীরের ভুল স্থানে ভুল ডোজে ইনসুলিন নিয়ে ফেলেন।
পেট সুস্থ রাখার পাঁচটি ঘরোয়া উপায়
দৈনন্দিন জীবনে পাঁচটি সহজ পরিবর্তন আনার মাধ্যমে পেটকে সুস্থ রাখুন
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আবশ্যকীয় ১৪টি বিষয়
এই আর্টিকেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য জটিলতার ঝুঁকি কমানোর জন্য অত্যাবশ্যকীয় ১৪টি বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
পেট ফাঁপা থেকে মুক্তি
দৈনন্দিন অভ্যাসে সহজ কিছু পরিবর্তন এনে পেট ফাঁপা ভাব থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
ওমিপ্রাজল
গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা, অ্যাসিডিটি বা বুক জ্বালাপোড়া করা এবং বদহজমের চিকিৎসায় বহুল ব্যবহৃত একটি ঔষধের নাম ওমিপ্রাজল। পাকস্থলীর আলসারের চিকিৎসায় এবং আলসার প্রতিরোধের জন্যও ওমিপ্রাজল সেবন করা হয়।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের চারটি সহজ পদক্ষেপ
কেবল চারটি পদক্ষেপের সাহায্যে ডায়াবেটিস নিয়েও একটি সুস্থ ও দীর্ঘ জীবন যাপন করা সম্ভব।
সুগার কমে যাওয়া
হাইপোগ্লাইসেমিয়া হলে মারাত্মক সমস্যা দেখা দিতে পারে। সাধারণত বাড়িতে বসে নিজে নিজেই এর চিকিৎসা করা সম্ভব।
ঘরে বসে ডায়াবেটিস পরীক্ষা
ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের জন্য নিয়মিত রক্তের সুগার পরিমাপ করা অত্যন্ত জরুরি। নিয়মিত সুগারের লেভেল পর্যবেক্ষণে রাখলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ সহজ হবে।
ডায়াবেটিসের জটিলতা এড়িয়ে চলার উপায়
ডায়াবেটিস হলে অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার ঝুঁকি বেড়ে যায়। রক্তে সুগারের পরিমাণ যদি সবসময়ই বেশি থাকে, তাহলে বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্য জটিলতা হতে পারে।
ডায়াবেটিস টাইপ ১
টাইপ ১ ডায়াবেটিস বিশেষ করে শিশু-কিশোরদের মধ্যে বেশি দেখা যায়। তবে যেকোনো বয়সেই কোনো ব্যক্তির টাইপ ১ ডায়াবেটিস হতে পারে।
হাইপারগ্লাইসেমিয়া
ব্লাড সুগারের মাত্রা বেড়ে যাওয়াকে হাইপারগ্লাইসেমিয়া বলে। যেকোনো ধরণের ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত রোগীর ক্ষেত্রেই হাইপারগ্লাইসেমিয়া দেখা দিতে পারে।
ডায়াবেটিক নারীর সুস্থ গর্ভধারণ
ডায়াবেটিসে আক্রান্ত একজন নারী সাধারণত সুস্থ ও স্বাভাবিকভাবে মা হতে পারেন। তবে কখনো কখনো কিছু জটিলতা তৈরি হতে পারে, যেগুলো এড়াতে প্রয়োজন সচেতনতা এবং সঠিক পদক্ষেপ।
গর্ভাবস্থায় সাদা স্রাব
গর্ভাবস্থায় প্রায় সবারই সাদা স্রাব বেশি হয়। এটি একটি স্বাভাবিক ঘটনা। এই সাদা স্রাব যোনিপথ থেকে কোন জীবাণুকে জরায়ুতে উঠে দেয় না, ফলে গর্ভের সন্তান ইনফেকশন থেকে রক্ষা পায়।